The Grass is Singing Summary in Bangla – bangla summary – Characters :
দ্যা গ্রাস ইজ সিংগিং হচ্ছে নোবেল পুরস্কার প্রাপ্ত ব্রিটিশ লেখক ডরিস লেসিং (Doris Lessing) এর প্রথম উপন্যাস, যা 1950 সালে প্রকাশিত হয়। এটি ১৯৪০ -এর দশকে দক্ষিণ আফ্রিকার দক্ষিণ রোডেসিয়া (Southern Rhodesia) (বর্তমানে এটি জিম্বাবুয়ে) -এ সংঘটিত হয় এবং সেই দেশের (যা তৎকালীন ব্রিটিশ উপনিবেশ ছিল) সাদা এবং কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে বর্ণবাদী রাজনীতির আলোচনা করে।
উপন্যাসটি প্রথম প্রকাশিত হওয়ার পরে একটি সংবেদন সৃষ্টি করেছিল এবং ইউরোপ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তাত্ক্ষণিক সাফল্যে পরিণত হয়েছিল। নিম্নে দ্যা গ্রাস ইজ সিংগিং উপন্যাসের বাংলা সামারি এবং চরিত্র দেওয়া হলো-
Key Facts
of the Novel
Publication Date
1950
Genre
Socially psychological novel
Time setting
During the 1940s,
Place setting
Southern Rodeshia
Taken from
the fifth part of ‘the waste land’ by T.S. Eiot
The Grass is Singing Summary in Bangla
উপন্যাসের শুরুটা হয় শেষ দিক থেকে এভাবে যে, খবরের কাগজে একজন white woman এর মৃত্যুর খবর ছাপা হয়, যার নাম ম্যারি টার্নার (Mary Turner) এবং সে তার বাড়ির একজন Black servant মোসেজের (Moses) হাতে খুন হয়। খবরটা আশেপাশের সকল White পরিবারদের মধ্যে একটা আলােড়ন তৈরি করে। অনেক বছর ধরেই এই white পরিবার গুলাে Mary Turner এবং তার স্বামী Dick বা Richard Turner -কে নিয়ে আলােচনা করত। কারণ এই টার্নার পরিবার (Mary এবং Dick) বাইরের মানুষের সাথে মিশতাে না বললেই চলে। ম্যারির স্বামীর নাম (Richard Turner) শুধুমাত্র খবরের কাগজে ছাপানাে রিপোর্টে লেখা হয়েছিল কিন্তু উপন্যাসের সব জায়গায় Dick Turner ই লেখা হয়েছে। টার্নাররা অনান্য white পরিবার থেকে তুলনামূলক অনেক গরিব ছিল এবং উপন্যাসে তাদেরকে poor whites বলে উল্লেখ করা হয়।
এবার একেবারে শুরু থেকে আসল কাহিনী শুরু হয় এবং উপন্যাসের কাহিনী আমাদের protagonist ম্যারির শৈশব থেকে মৃত্যু পর্যন্ত চলতে থাকে। ম্যারির শৈশব ভাল ছিল না, তার বাবা মাতাল ছিল আর মা অনেক কষ্ঠে পরিবার চালাতাে। ম্যারির একটা বড় ভাই আর একটা বোন ছিল যারা ম্যারির শৈশবে আমাশয় (dysentery) রোগে মারা যায়। এই ঘটনা পরিবারটাকে আরো দুঃখ ভারাক্রান্ত করে তুলে।ম্যারিকে এবার boarding school -এ পড়তে পাঠানো হয়, যা ম্যারির অনেক ভাল লাগে এবং যে আনন্দ সহকারে সিদ্ধান্তটা গ্রহণ করে। সবসময় অশান্তি থাকায় ম্যারির মােটেও বাড়ি ভালো লাগতাে না। আর তাই ১৬ বছর বয়সে ম্যারি তার বাড়ি ত্যাগ করে।
ম্যারির বয়স যখন ২০শে পৌছালাে ততোদিনে ম্যারি একটা ভালো চাকরি জোগাড় করে ফেলেছে। এবার ম্যারির মা মারা যায় এবং বাবার সাথে তার যােগাযােগ প্রায় একবারে বন্ধ হয়ে যায়। ম্যারি ভালো সময় কাটাতে থাকে। যখন তার বয়স ২৫ বছর তখন তার বাবা মারা যায় এবং ম্যারি এবার একেবারে একা হয়ে যায় এবং তার শৈশবের সাথে তার সকল যোগসুত্র হারিয়ে যায, কিন্তু ম্যারি এসবের কিছুই গভীর ভাবে অনুভব করতে পারেনি। যে তার স্বাভাবিক জীবন চালিয়ে গেছে। যখন তার বয়স ৩০ তখনও তার জীবনে্র কিছুই বদলায়নি। যে সকালে office -এ যেত, সন্ধায় বন্ধুদের সাথে ঘোরাঘুরি করত এবং রাতে ঘুমাত, তার জীবন এতােই simple ছিল। বাবা-মার কষ্টকর অবস্থা দেখার পরে ম্যারির মাথায় কোনােদিন বিয়ের চিন্তা আসত না।
ম্যারির জীবন perfect ছিল, তার একটা ভাল Job ছিল, অনেক বন্ধুবান্ধব ছিল এবং তার জীবন অনেক মজার ছিল কিন্তু একদিন সবকিছু বদলে গেলাে। যখন ম্যারি তার বান্ধবিদেরকে তার বিষয়ে কথা বলতে শুনলাে যে তারা বলছিল, ম্যারি বাচ্চাদের মতাে পোষাক পরে যেটা মােটেও উচিত না এবং তার কাউকে খুব শীঘ্র বিয়ে করা উচিত। ম্যারির কল্পনার জগত ভেঙ্গে গেলাে এবং ম্যারি ধীরে ধীরে বাস্তবতায় আসতে শুরু করল। একটা হাসিখুশি মেয়ে থেকে ম্যারি একজন serious woman -এ পরিনত হলাে। ম্যারির চিন্তাধারা বদলে গেল এবং সে জীবনে দ্রুত পরিবর্তন আনার চিন্তা করতে থাকলো।
সে এবার বিয়ের জন্য পাত্র খুঁজতে শুরু করল। ম্যারির প্রথম relation হলাে তার চেয়ে ২০ বছরের বড় অর্থাৎ ৫৫ বছরের একজন মানুষের সাথে এবং ম্যারি তাকে বিয়ে করল। ম্যারি প্রথমে তার কাছে অনেক নিরাপদ বােধ করত কিন্তু (হয়ত দরিদ্রতার জন্য) ম্যারি তার সাথে সহবাস করতে দিত না। এভাবে শেষ পর্যন্ত তার সাথে থাকতে না পেরে ম্যারি একদিন ঐ সম্পর্ক শেষ করে চলে আসলো।
তারপরে ম্যারির দেখা হলাে ডিক টার্নারের (Dick Turner) সাথে। ডিককে দেখে প্রথমে তার একজন প্রতিভাবান কৃষক বলে মনে হলাে, যার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। তাদের মধ্যে যা তৈরি হলাে সেটা ভালবাসা ছিল না এটা দুজনেই জানত, কিন্তু জীবনে বেচে থাকার জন্য একজন সঙ্গীর দরকার। তাই তারা দুজনে একত্রিত হলাে। ম্যারি তার চাকরি ছেড়ে দিয়ে তার স্বামি্র (ডিকে) সাথে তার ফার্মে চলে গেলাে্। ম্যারি বুঝতে পারলাে তার এই নতুন জীবন মােটেও সহজ কিছু হবে না কারণ ডিকের কাছে বাড়ির ceiling দেওয়ার মতাে টা্কাও ছিল না। তাই ম্যারি অনেক উদ্দিাৰিতভাবে তার নতুন বাড়ি পরিষ্কার এবং মেরামত করতে লাগল। তার কাছে যতাে জমানাে টাকা ছিলাে সব ব্যয় করে বাড়িটাকে মােটামুটি থাকার উপযোগি করে তুললাে। কিন্তু একটা জিনিসের জন্য ম্যারি মােটেও প্রস্তুত ছিল না আর তা হলাে তার বাড়ির native servants. ম্যারি native দের ঘৃনা করতাে এবং তাদের সাথে সবসময় খারাপ ব্যবহার করত। কোনাে native servant ম্যারির কাছে বেশিদিন টিকতে পারত না। ছোট ছোট ভুলের জন্য ম্যারি তাদের শাস্তি দিতো। (the grass is singing summary in bangla)
ফার্মের প্রতিটি দিন একই রকম ছিল, ম্যারির জীবনে কোনাে নতুনত্ব ছিল না এবং শীঘ্রই মারির মধ্যে একঘেয়েমি এবং বিরক্ত চলে আসলো। সে একটা বাচ্চা নেওয়ার কথা ভাবতে থাকলাে কিন্তু পরে ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়লাে। ডিক যদিও একটা বাচ্চা নিতে রাজি হচ্ছিল কিন্তু তারপরেও নিলাে না। কারণ বাচ্চাকে ভালাে ভাবে বড় করে তোলা এবং তাকে পড়াশােন শেখানাের মতো সামর্থ তাদের ছিল না। ডিক অনুভব করল যে তার wife আর তাকে ভালবাসে না এবং ভাবলাে একটা বাচ্চা নিলে হয়তাে পরিস্থিতি বদলাতে পারে কিন্তু এটার জন্য অনেক টাকার দরকার ছিল যেটা তার কাছে ছিল না। সে সব ধনের ব্যবসায় লস খেতে থাকল এবং কোনাে কাজই পুরােপুরি শেষ করতে পারল না।
এতকিছুর পরেও আরেক ঝামেলা ছিল, চার্লি ব্লাটার নামের একজন ধনী প্রতিবেশী কৃষক ডিকের জমিজমা কেনার জন্য আগ্রহের সাথে অপেক্ষা করে বলেছিল। ডিকের ফার্মে কিছু জমি ছিল যেখানে ভাল ঘাস হয় এবং চার্লির গরুগুলোকে খাওয়ানোর জন্যই চার্লি ডিকের জমি কেনার জন্য এতো আগ্রহ দেখায়। এখন ডিকের কাছে দুইটা ব্যবস্থা খোলা ছিল। হয় লস খেতে খেতে সর্বশান্ত হওয়া বা চার্লির কাছে সবকিছু বিক্রি করে দেওয়া। ম্যারি একটা ভাল জীবনের জন্য অনেক আশাবাদী কিন্তু এক সময় সে বুঝতে পারল ডিকের দ্বারা কিছুই সম্ভব হবে না। সে কোনোদিনই সফল হতে পারবে না। ম্যারি তার সর্বশ্ব দিয়ে ডিকের পাশে থাকার চেষ্টা করল কিন্তু তার মনে শহরে গিয়ে ভাল জীবনযাপন করার আশাটাই রয়ে গেল। (the grass is singing summary in bangla)
একদিন ম্যারি খবরের কাগজে তার আনেক আগে ছেড়ে আশা চাকরির ঐ একই পােষ্টে লােক নিয়ােগের বিজ্ঞাপন দেখে এবং তা দেখে সে নিজেকে আর না ধরে রাখতে না পেরে শহরে চলে যায়, কিন্তু তার চাকরিটা অন্য কাউকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে তাই সে আর চাকরি পায় না। ডিক তাকে ফেরত নিয়ে শহরে আসল এবং সে তার সাথে ফিরে গেল। তারপরে আবার সেই একই জীবন কিছুই বদলালাে না। একদিন ডিকের মেলেরিয়া জড় হলাে এবং ম্যারিকে ডিকের জায়গায় জমিজমা দেখােনার কাজে যেতে হলাে, যদিও ম্যারি native servant -দের প্রচন্ড রকম ঘৃনা করত। ম্যারি লক্ষ্য করল যে একজন শ্রমিক কাজ করছে না, সে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করল এবং দেখলাে যে শ্রমিকটা কাজ করছে কি না। তারপর ম্যারি তাকে কাজ শুরু করার জন্য order নিলাে। কিন্তু সে শ্রমিক তার order মানলাে না। আর তাই ম্যারি তাকে মারলো, যার ফলে শ্রমিকের মুখ থেকে রক্ত ঝরতে থাকলাে। শ্রমিক ম্যারি দিকে রাগান্বিত ভাবে তাকালাে এবং ম্যারি ভয় পেল। (the grass is singing summary in bangla)
পরবর্তীতে ম্যারি ঘটনাটি ভুলে গিয়েছিল কিন্তু যখন ডিক মােজস বা যেই শ্রমিককে ম্যারি আঘাত করেছিল তাকে বাড়ির কাজ করার জন্য বাড়িতে আনলো, তখন পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠল। ফার্মে শ্রমিক পাওয়া অনেক কঠিন এবং ম্যারির খারাপ আচরণের অনেক শ্রমিক যারা ডিকের বাড়িতে ম্যারিকে সাহায্য করার কাজ করতাে, তারা ডিকের ফার্ম থেকে চলে যায় এবং এ কারণে ডিক ম্যরির উপর অনেক রাগ করে এবং বলে মােজেসকে আর বদলানো হবে না। সে স্থায়ীভাবে থাকবে এবং ম্যারিকে এটা মেনে নিতেই হবে। মােজেসকে মারার কথা ম্যারি ডিকে জানায়নি কারণ ডিক এমনিতেই ম্যারি এবং native servant -দের সমস্যা সমাধান করতে করতে বিরক্ত হয়ে গেছে। ম্যারি মােজেসকে দেখে চমকে গিয়েছিল কিন্তু তার কিছুই করার ছিল না। ম্যারি ঐ দানব আকৃতির মানুষটাকে ভয় পেতে থাকল , মনে হচ্ছে যেনো অপরাধটি শ্রমিক করেনি বরং ম্যারিই করেছে। ম্যারি এতাে সব মানুষিক চাপের মধ্যে থাকেত থাকতে থাকতে অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং ম্যারির সুস্থতার জন্য ডাক্তার তাদের কোথাও টি কাটিয়ে আসতে বলে। যখন চার্লি স্লেটোর তাদের বাড়িতে dinner -রে আসে তখন সে servant -এর সাথে ম্যারির ব্যবহার দেখে আবাক হয়ে যায়। (the grass is singing summary in bangla)
সে ডিককে তার farm বিক্রি করে দেওয়ার জন্য বুঝাতে থাকল কারণ ডিক কোনােদিনই এই farm থেকে লাভের মুখ দেখতে পারবে না। অবশেষে ভিক তার ফার্ম বিক্রি করে দিলাে, Turner -দের সকল স্বপ্নের সমাপ্তি ঘটলো। চার্লি ডিককে বলে ছুটি কাটিয়ে এসে সে তার ফার্মের দেখাশোনা করলে তবে তার অধীনে। ছুটি কাটানাে কালিন সময় ফার্ম দেখাশােনা করার জন্য ফার্মে Tony Marston -কে নিযুক্ত করে। ম্যারি হতাশাগ্রস্ত বােধ করতে থাকলাে এবং সে অসুস্থ হয়ে পড়লাে। ভয়ঙ্কর native -টা যে সবসময় তার বাড়িতে অবস্থান করছিল, সে ম্যারির মনে মরণের ভয় ঢুকিয়ে দিলাে। তার উপস্থিতি ম্যারিকে পাগল করে দিতাে। ছুটিতে যাওয়ার আগের রাতে, যেটা ছিল তাদের ফার্মের শেষ রাত, মােজেস তার প্রতিশােধ নেওয়ার জন্য কাজ শুরু করে দিলো। মােজেস অপমানিত হয়েছিল এবং সে ম্যারিকে হত্যা করে তার অপরাধের প্রতিশােধ নিলাে। সকল বিনম্র শ্রমিক যাদের সাথে ম্যারি খারাপ ব্যবহার করেছে তাদের হয়ে মােজেস ম্যারিকে তার পাপের সাজা দিলাে এবং নিজে তার অপরাধের সাজা পাওয়ার জন্য সেখানেই পুলিশের অপেক্ষা করতে থাকোলাে।
The Grass is Singing Characters in Bangla
Mary Turner :ম্যারি টার্নার উপন্যাসের protagonist বা নায়িকা এবং ডিক টার্নারের স্ত্রী। শৈশবে সে স্টোরে কাজ করেছিল, যা সে ঘৃনা করত। কারণ প্রতি রাতে তার বাবা সেখানে যেত এবং মদ্যপান করত যার ফলে সে তা সহ্য করতে পারত না। তার পিতামাতা প্রতিনিয়ত ঝগড়া করত এবং তার বড় ভাই ও বোন তার শৈশবে মারা যায়। তার বাবা-মা প্রতিনিয়ত ঝগড়া করে যাচ্ছিল তবে তার বড় ভাই এবং বোনের মৃত্যুর ফলে তারা বন্ধু হয়েছিল। এটি ছিল মরিয়মের জন্য একটি আনন্দের সময়।
কিন্তু, বাস্তবে, সে তার বাবা-মায়ের সাথে ভাল সম্পর্ক রাখেননি এবং সে যখন সরে এসেছিল তখন সে স্বস্তি বোধ করেছিলেন।যখন সে বড় হয়, তখন সে অন্যদের সাথে ঐক্যের পরিবেশ অনুভব করতে গার্লস ক্লাবে চলে যায়। তার প্রচুর বন্ধুবান্ধব ছিল, সে কোম্পানি পছন্দ করত এবং দীর্ঘ সময় ধরে সে পুরুষ এবং বিবাহ সম্পর্কে মোটেই পাত্তা দেয় না। কিন্তু এমন সময় এসেছিল যখন সে বুঝতে পেরেছিল যে তাকে সারা জীবন একা না থাকার জন্য কাউকে বিয়ে করতে হবে।
তার বিবাহ সুখী ছিল না, কারণ মেরি তার স্বামীকে ভালবাসে না, সে সন্তান চায় না, সে এই ধারণাটিকে ঘৃণা করে। তবুও, সে ডিককে তার (মেরি) নিজের প্রয়োজনে সন্তান ধারণ করতে বলেছিল – বিরক্ত হয়ে না। মেরি একটি স্বার্থপর মহিলা ছিল, সে নেটিভদের ঘৃণা করত, তাদের সাথে নিষ্ঠুর ছিল এবং শেষ পর্যন্ত সে তার “পুরষ্কার” পেয়েছিল – যে ব্যক্তি তার প্রতি ঘৃণা করেছিল, সেই ব্যক্তি তাকে হত্যা করেছিল।
Dick Turner :ডিক টার্নার হলো ম্যারি টার্নার এর স্বামী, সে সৎ ও দয়ালু এবং সে চায় একজন সফল ফার্মার হতে কিন্তু তার স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয় না। সে শহরের জিবন-যাপন কে ঘৃনা করত এবং তার কাছে ফার্মের কাজ করাই ছিল সবচেয়ে উত্তম কিন্তু ফার্ম থেকে আয় করার সকল প্রচেষ্টা ব্যার্থ হয়। তার প্রধান লক্ষ্য ছিল যতদূর সম্ভব টাকা বাচানো, যার ফলে তার কোনো কাজই সম্পূর্ণ হয় না। সে তার স্ত্রীর মত নেটিভদের সাথে খারাপ ব্যবহার করে না। সে বিশাস করে যে একটা বাচ্চা তাদের বিবাহকে রক্ষা করতে পারে কিন্তু সে বাচ্চা নিতে পারে না এই জন্য যে বাচ্চাকে লালন-পালন এবং পড়াশুনার খরচ বহন করার সামর্থ তার নেই। সে তার স্ত্রীকে খুভ ভালোবাসে এবং তার নিষ্ঠুর মৃত্যু তাকে পাগল করে তুলে। তার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস তথা স্ত্রী এবং ফার্ম হারিয়ে যায়।
Charlie Slatter :চার্লি স্ল্যাটার তিনি একজন ধনী কৃষক, যাঁর এই জেলার এক নিখুঁত খ্যাতি ছিল।সে ছিল নিজের মতো করে অপরিশোধিত, পাশবিক, নির্মম, তবুও দয়ালু মানুষ, এবং নিজের আবেগ অনুসারে, যিনি অর্থোপার্জনে সহায়তা করতে পারেন নি: “সে এমনভাবে খামারি করেছিল যে, সে কোনও মেশিনের হ্যান্ডেল ঘুরিয়েছিল, যা অন্য প্রান্তে পাউন্ড নোটগুলি তৈরি করবে। সে স্ত্রীর সাথে কঠোর ছিল, ছেলেমেয়েদের সাথে কঠোর ছিল এবং সর্বোপরি সে তার খামারি শ্রমিকদের সাথে কঠোর ছিল। সে টার্নার্সকে ঘৃণা করেছিল, কারণ সে তাদের জমি চেয়েছিল এবং শেষ পর্যন্ত সে তা পেয়েছিল। সে এটিকে তাঁর পক্ষ থেকে একটি “দাতব্য – charity” বলেছ, যদিও টার্নাররা কতটা কৃপণ তা সে বুঝতে পেরেছিল, তবে সে সেগুলির মোটেই পাত্তা দেয় নি, সে কেবল নিজের লাভের কথা ভেবেছিলেন।
Moses :মোসেজ একজন নেটিভ, যে মেরি টার্নারকে হত্যা করেছিল। সে ছিল যুবক, শক্তিশালী এবং ভয়াবহ। মেরি তাকে একবার লাথি মেরেছিল এবং লোকটির চোখে সে যে চেহারা দেখেছিল তা দেখে সে ভয় পেয়েছিল। সে অত্যন্ত শান্ত ছিল এবং তার আবেগগুলি কখনই প্রদর্শন করে নি। সে মেরির সাথে যেভাবে কথা বলেছেন তা বেশি পরিচিত ছিল, যা মেরি এটিকে ঘৃণা করেছিল, তবে তিনি তাকে একটি কথাও বলতে পারেননি তাঁর মিসাসের খুন করা তার বিজয়ের শেষ মুহূর্ত। আফসোস বা করুণার পরে তিনি কী অনুভব করেছিলেন তা বলা অসম্ভব, তবে তিনি বরাবরের মতো শান্ত ছিল এবং পুলিশ তাকে গ্রেপ্তারের অপেক্ষায় রইল।
Tony Marston :টনি মার্সটন চার্লির সহকারী ছিলেন। তাঁর বয়স বিশ। তিনি একটি ভাল, প্রচলিত পড়াশোনা করেছিলেন এবং তার মামার কারখানায় একরকম একজন কেরানি হওয়ার সম্ভাবনার মুখোমুখি হয়েছিলেন। সে টার্নারদের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করেছিল এবং মেরির প্রতি সদয় ছিল এবং তাঁর হত্যাকাণ্ড তাঁর জন্য এক ধাক্কা ছিল। তিনি জানত যে চার্লি একজন অন্যায় ব্যক্তি এবং মেরির হত্যার পরে আর তার সাথে না থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। সে ন্যায্য ব্যবসায়ের প্রতি বিশ্বাস রেখেছিল এবং আশা করেছিলেন যে একদিন এটি সত্য হয়ে উঠবে।
Thank you so much for your summary🥰